রবিবার, ১ নভেম্বর, ২০০৯

অবশেষে ইউরোপে সেই ঈশ্বরের দেখা মিলিলো

ছোটবেলায় এই ঈশ্বরের/খোদার (আল্লাহ্‌ বলিলাম না)কথা অনেকবার পড়িয়াছি।বরাবরই অবাক হইয়াছি আর তাঁহার অপার ক্ষমতার মর্ম উপলব্ধি করিয়া বিস্ময়ে বিমূঢ় হইয়াছি। কতোবার ভাবিয়াছি এই ঈশ্বর কবে আমাদিগের মাতৃভূমির প্রতি মুখ তুলিয়া চাহিবেন।কবে তিনি কহিয়া উঠিবেন -'ওহে পামর! আমার উপর খোদকারী!! প্লাস্টিকে রুধিয়া রাখিতে চাস আমারি এবাদতি সৃষ্টি!'

অবশেষে এই বিধর্মীর ইউরোপে আসিয়া সেই আরাধ্য দেবতার দেখা মিলিলো, যিনি প্রতিশ্রুতি দিয়াছিলেন- "মুখ দিয়াছি অতএব আহার ও দিবো"।

দ্রষ্টব্যঃ ইউরোপে সন্তান পিছু সরকারি বরাদ্দ মেলে। অর্থ্যাৎ যত সন্তান তত গুণিতক ইউরো। এই গূঢ় তত্ত্ব আবিষ্কার করিয়া আফ্রিকানদের পিছু পিছু দেশী সিলেটিগণ নিজেদের সন্তান সংখ্যা বাড়াইয়া চলিয়াছেন। নিজ ক্ষেত্রে ব্যর্থ হইলে অথবা ক্লান্ত হইয়া পড়িলে দেশ হইতে ভাই,বোনের সন্তানদের আনিয়া নিজেদের বলিয়া চালাইয়া দিতেছেন।